১. অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়
- বয়স বাড়ার সবচেয়ে বড় কারণ হলো অক্সিডেটিভ স্ট্রেস—যখন ROS কোষকে ভেতর থেকে নষ্ট করে।
- ভিটামিন-সি এই ক্ষতিকর ROS-কে নিরপেক্ষ করে, যেন কোষ ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
- ফলে ডিএনএ, প্রোটিন ও কোষের গঠন সুস্থ থাকে, বার্ধক্য ধীর হয়।
📱 উদাহরণ: কোষ মানে মোবাইল, ROS মানে গরম হয়ে যাওয়া ব্যাটারি।
Vitamin C = কুলিং ফ্যান 🌀

২. কোলাজেন ধরে রাখে, ত্বক টানটান রাখে
- বয়স বাড়লে কোলাজেন কমে যায়, ত্বক ঝুলে পড়ে।
- ভিটামিন-সি নতুন কোলাজেন তৈরি করে এবং পুরনো কোলাজেনকে রক্ষা করে।
- ফলে ত্বক মসৃণ ও প্রাণবন্ত থাকে।
🎭 মানে প্রাকৃতিক “স্কিন টাইটening” ফিল্টার 😍
৩. টেলোমিয়ার রক্ষা করে (কোষের বয়স ঘড়ি)
- টেলোমিয়ার হলো ক্রোমোজোমের শেষের ক্যাপ, যা সময়ের সাথে ছোট হয়।
- ভিটামিন-সি ROS কমিয়ে টেলোমিয়ার ছোট হওয়া ধীর করে।
- ফলে কোষ বেশি বার বিভাজন করতে পারে, বার্ধক্য ধীরে আসে।
🧓 টেলোমিয়ার বেশি = কোষ তরুণ = বয়স কম
৪. মস্তিষ্ক ও মাইটোকন্ড্রিয়াকে রক্ষা করে
- ভিটামিন-সি মস্তিষ্কের কোষ এবং শক্তির ফ্যাক্টরি (mitochondria)-কে oxidative damage থেকে বাঁচায়।
- ফলে মস্তিষ্ক সচল থাকে, শক্তি থাকে, এবং বয়সজনিত আলসেমি/ভুলে যাওয়া কম হয়।
✅ শেষ কথা:
ভিটামিন-সি এমন এক বন্ধু, যে আপনার কোষকে:
- ঠান্ডা রাখে,
- শক্তি দেয়,
- তারুণ্য ধরে রাখে
- এবং আপনাকে দেয় স্লো মোশনে বার্ধক্য।
তাছাড়া ভিটামিন-সি এর আরও প্রধান কিছু কাজ রয়েছে মানব শরীরে, জানতে লিংকে ক্লিক কুরুনঃ